বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় (Bacchader Ghamachi Dur Korar Upay)

গরমে বাচ্চাদের ঘামাচির সমস্যা কমন একটি ব্যাপার। তবে ঘামাচির জ্বালা পোড়ন ব্যাথা, নিঃসন্দেহে যন্ত্রণাদায়ক। আজকের লেখাটিতে আমরা মূলত বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় নিয়ে কথা বলব।

আমরা এর আগে অবশ্য বড়োদের গরমে ঘামাচি দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে কিছু টিপস আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। কিন্ত সত্যি কথা বলতে গেলে বড়োদের মতই কচিকাচাদের ঘামাচির সমস্যা,

বাচ্চার বাবা মায়ের কাছে নিদারুন করুণ একটা ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। বাচ্চারা গরমে ঘামাচির জ্বালা পোড়নের কারণে অস্বস্তি অনুভব করে কান্না করতে থাকে, যার কারণে বাচ্চারা রাত্রে ঘুমোতে পারেনা এবং বাচ্চাদের শরীরে অসুস্থতার লক্ষণ দেখতে পাওয়া যায়।

আর তাই নিয়ে দুশ্চিন্তায় বাচ্চার অভিভাবকবৃন্দের রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার জোগাড় হয়। তাই যে সমস্ত বাবা মায়ের ছোট শিশু সন্তান আছে আজেকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য নিঃসন্দেহে স্পেশাল হতে চলেছে।

এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় নিয়ে কতগুলো ঘরোয়া টিপস আপনাদের সাথে আমরা শেয়ার করব। আপনারা আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় সহ

বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করণীয় বা বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করা উচিত এই সমস্ত বিষয় গুলোর একটি বেসিক ধারণা পেয়ে যাবেন এবং আপনি আপনার বাচ্চার ঘামাচির সমস্যা হলে নিজেরাই ঠিকমত দেখভাল করতে পারবেন, চলুন তাহলে আলোচনায় আশা যাক।

ঘামাচি কি (What is Prickly Heat)

আসুন তাহলে ঘামাচি জিনিসটা কি ? সেটা প্রথমে জানা যাক। আসলে ঘামাচি (Prickly Heat) বলতে যা বোঝায়, যখন ঘাম আমাদের ত্বকের তলে অথাৎ স্কিনের নিচে চাপা পড়ে যায় তখন সেখানে বদ্ধ ঘামের মধ্যে জমে থাকে ব্যাকটেরিয়ার কারণে ঘামাচির সৃষ্টি হয়।

ঘামাচি কখন বেশি হয় (Ghamachi Kokhon Beshi Hoy)

ঘামাচি কথাটিই এসেছে ঘাম থেকে। আর আমাদের ঘাম গরমকালে বেশি হয়, সুতরাং গরমকালে ঘামাচি বেশি হয় তা বলার আর উপেক্ষা থাকেনা। শীতকালের তুলনায় গরমকালে উষ্ণতার জন্যে বাতাসে আদ্রতার পরিমান বাড়ে।

আর আদ্র আবহাওয়ায় আমাদের ত্বকে গরম অনেক বেশি পরিমানে লাগে এবং তাতে ঘাম হয় অনেক বেশি যার জন্যে আমাদের গরমকালে বেশি পরিমানে ঘামাচি (Prickly Heat) হয়।

অনেক বাচ্চাদের ত্বকে আবার শীতকালে ঘামাচির প্রাদুর্ভাব দেখতে পাওয়া যায় তবে সেটাকে ঠিক ঘামাচি না বলে সরাসরি চর্মরোগ বলাই ভালো। আপনার বাচ্চার শীতকালে ঘামাচি জাতীয় Rash এর সমস্যা থাকলে

সেক্ষেত্রে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটাই ভাল। যাইহোক এতো ছিল ঘামাচি কি বা ঘামাচি কেন হয় সেই নিয়ে মোটামোটি একটি ইতিবৃত্ত, এবারে আমাদের মূল আলোচনা বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় নিয়ে কথা বলা যাক।

বাচ্চাদের ঘামাচি কেন বেশি হয় (Why Children Tend to Get it More Prickly Heat)

বাচ্চা বা শিশু মানেই সে একটি একরত্তি একটি খুদে শিশু। তাই একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের তুলনায় একজন শিশুর grwoth সমান হয়না। সুতরাং একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের তুলনায় একটি বাচ্চার ত্বক পুরোপুরি বিকশিত না হওয়ার কারণে,

শিশুদের ত্বক স্পর্শকাতর মানে সংবেদনশীল অনেক বেশি হয়। আর সেইজন্যই শুধু ঘামাচি নয় ছোট বড় রোগ ব্যাধিতে বাচ্চারা আমাদের তুলনায় অনেক বেশি পরিমানে আক্রান্ত হয়।

ছোট বাচ্চাদের ঘর্মগ্রন্থি পুরোপুরিভাবে বিকশিত না হওয়ায়, বাচ্চাদের শরীরের লোমকূপ থেকে ঘাম সম্পূর্ণ পরিমানে বার হতে পারেনা তখন সেই সমস্ত ঘাম গুলো বাচ্চাদের ত্বকে কোষের আড়ালে জমে থেকে

ঘামাচির সৃষ্টি করে (Heat Rash in Babies Home Remedy)। আর একটি জিনিস হল একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যেভাবে সব ধরণের আবহাওয়ায় খাপ খাইয়ে নিতে পারে, কিন্তু একজন শিশুর পক্ষে বিষম পরিস্থিতির আবহাওয়ায়

দুমদাম খাপ খাইয়ে নেওয়া কোন মতেই সম্ভব নয়। তাছাড়া একরত্তি বাচ্চা তার মনের ভাব প্রকাশ করার জন্যে ভাষা উচ্চারণ করতে না পারায় বাচ্চারা তাদের সুবিধা অসুবিধা, ঠান্ডা গরমের অনুভূতি বাবা মায়ের সাথে শেয়ার করতে পারেনা।

তাই বাচ্চাদের গায়ে গরমে আরামপ্রদ নয় এমন পোশাক থাকলেও বাচ্চারা মনের ভাব প্রকাশ করে বলতে না পারায় বাচ্চাদের গায়ে গরম জামা কাপড় থেকে যায়, এরকম বিভিন্ন কারণের জন্যে বাচ্চাদের মধ্যে ঘামাচি (Prickly Heat) হওয়ার সম্ভবনা বেশি হয়।

এই আর্টিকেল গুলোও পড়ে দেখুন :

বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করা উচিত ( What to do if Children are Prickly Heat, Heat Rash)

এখন আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করা উচিত বা বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করণীয় সেই ব্যাপারে কথা বলব। বাচ্চাদের ঘামাচি হলে একজন বাবা ও মা হিসাবে বেশ কতগুলো বিষয়ের দিকে আপনার নজর দেওয়া উচিত-

০১. শিশুর গায়ের ঢিলেঢালা জামা কাপড় :

যখনই আপনার শিশুর শরীরে ঘামাচির সমস্যা দেখা দেবে তখন একজন সচেতন ও সজাগ বাবা মা হিসাবে অবশ্যই আপনার শিশুকে নাইলন, টেরিকটনের জামাকাপড়ের পরিবর্তে সুতির ঢিলেঢালা পাতলা জামাকাপড় পড়াতে হবে।

তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন বাজার থেকে নতুন জামাকাপড় কিনে এনেই শিশুর গায়ে পড়িয়ে দেবেননা। তার আগে নতুন জামাকাপড় গুলোকে অবশ্যই ভালো করে ডেটল জলে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে নেবেন।

০২. বাচ্চাকে সরাসরি রৌদ্রুর থেকে দূরে রাখুন :

আপনার একরত্তি শিশুটিকে গরমের দিনে কোনো মতেই সরাসরি প্রখর রোদ্রের দ্রাবদাহে নিয়ে বেরোবেন না। কারণ আপনার জানা উচিত আপনার তুলনায় আপনার বাচ্চার ত্বক কোমল তাই সূর্যের প্রখর তাপ সহ্য করার মত ক্ষমতা বাচ্চাদের থাকেনা।

০৩. গরমকালে বাচ্চাদের নিয়ম করে স্নান করান :

গরমকালে শিশুদের গায়ে ঘাম বসে গিয়ে ঠান্ডা লাগার সম্ভবনা থাকে, তাই বাচ্চার অভিভাবকদের গরমকালে নিয়ম করে বাচ্চাদের স্নান করানো উচিত।

তবে খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চার গায়ে ঘাম থাকলে, আগে বাচ্চার গায়ের ঘাম মুছে নিয়ে আধঘন্টা মত সময় অপেক্ষা করার পর তারপর বাচ্চাকে স্নান করাতে হবে।

০৪. গরমে শিশুকে জল পান করান :

গরমকালে এমনিতেই আমাদের শরীরে ঘাম হয় তাই শরীরে জলের ঘাটতি দেখতে পাওয়া যায়। তাই বিশেষত গরমকালে আপনি আপনার বাচ্চাকে জল, শরবত, গ্লুকোজ মিশ্রিত পানীয় পান করান।

প্রয়োজনে গরমকালে রসালো ফল যেমন- তরমুজ, শসা, ইত্যাদি ফল গুলো খাওয়াতে পারেন । এইসমস্ত ফল গুলো খেলে শরীরে অতিরিক্ত জলের ঘাটতি পূরণ হয়।

০৫. ঘামাচি রোধে শিশুর ত্বকে ট্যালকম পাওডার ব্যবহার করুন :

ঘামাচি রোধে শিশুর ত্বক ঠান্ডা রাখার জন্যে ঘামাচি প্রতিরোধক ট্যালকম পাওডার ব্যবহার করা উচিত। তবে পাওডার লাগানোর সময় খেয়াল রাখবেন মোটা করে শিশুর ত্বকে ট্যালকম পাওডার লাগাবেন না, এতে শিশুর শরীরের লোম কূপ গুলো বন্ধ হয়ে যায়।

বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় (Bacchader Ghamachi Dur Korar Upay)

এবারে আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় নিয়ে কিছু ঘরোয়া টিপস আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশাকরি আপনারা আমাদের টিপস গুলো ফল করে খুব সহজেই নিজেরাই বাচ্চাদের ঘামাচি (Prickly Heat) প্রতিরোধ করতে পারবেন।

০১. বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসাবে গোলাপ জলের ব্যবহার:

এরজন্যে সবার প্রথমে বাজার থেকে এক বোতল গোলাপ জল কিনে আনতে হবে, তারপর সেই গোলাপ জল একটি পরিষ্কার পাত্রে ঢেলে নিয়ে গোলাপ জলের সঙ্গে কিছুটা পরিমানে মধু মিশিয়ে গোলাপ জল ও মধুর মিশ্রণটিকে

বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়
বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়

ফ্রিজের আইসকিউব জমতে দেওয়ার ডাইসে রেখে ঐ মিশ্রনটিকে বরফের কিউব করে নিতে হবে। তারপর সেই গোলাপ জল ও মধু মিশ্রিত বরফের কিউব গুলো কাপড়ে বেঁধে বাচ্চাদের ঘামাচি হওয়া জায়গা গুলোতে লাগাতে হবে।

এতে আপনার বাচ্চার শরীরের ঘামাচির জ্বালা পোড়া কমে যাবে সেই সঙ্গে আপনার বাচ্চার ঘামাচিও ধীরে ধীরে নির্মূল হয়ে আসবে এবং আগের মত আপনার বাচ্চা সুস্থ জীবনে ফিরে আসবে।

০২. শিশুদের ঘামাচি প্রতিরোধে শিশুর ত্বকে আলু কেটে লাগান:

আলুর রসে মিশে আছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই আপনি আপনার রান্নাঘর থেকে দু-একটা আলু নিয়ে সেই আলু গোল গোল চাকা চাকা করে কেটে নিয়ে বাচ্চার ঘামাচি গ্রস্ত এলাকা গুলোতে লাগান তাহলে খুব সহজেই আপনার শিশুর ত্বকে ঘামাচি (Anti Prickly Heat) প্রতিরোধক তৈরী হবে।

০৩. বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসাবে ব্যবহার করুন লেবুর রস :

বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসাবে পাতি লেবুর রস ব্যবহার করুন। এরজন্যে আপনাকে বাজার থেকে পাতি লেবু কিনে নিয়ে এসে পাতি লেবুটিকে কেটে মাঝ বরাবর দুইভাগে ভাগ করে নিয়ে

বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়
বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়

পাতি লেবুটিকে বাচ্চার ঘামাচি গ্রস্থ এলাকায় ভালো করে বুলিয়ে নিতে হবে। এইভাবে নিয়ম করে আপনি যদি দুইদিন অন্তর পাতিলেবুর রস আপনার বাচ্চার ঘামাচির স্থান গুলোতে লাগান তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বাচ্চার ঘামাচি (Prickly Heat) সেরে যাবে।

০৪. ঘামাচি প্রতিরোধে শসার ব্যবহার করুন :

গরমে শসা খাওয়ার পাশাপাশি কচি শসা কেটে সেই শসার রস আপনার বাচ্চার ঘামাচি ওয়ালা ত্বকের উপর লাগালে আপনার বাচ্চা ঘামাচির জ্বালা পোড়া থেকে আরাম পাবে এবং ঘামাচির মত সমস্যা গুলো দূর হবে।

০৫. শিশুর ঘামাচি প্রতিরোধে নারিকেল তেল ব্যবহার করুন :

আপনার বাচ্চা যখন ঘুমোবে তখন সাবধানে আপনার বাচ্চার ঘামাচি গ্রস্থ এলাকা গুলোতে হালকা করে নারিকেল তেল লাগান। নারিকেল তেল ত্বকে জলীয় বাষ্পকে ধরে রাখে, যা শিশুদের ত্বকে আদ্রতার পরিমান নিয়ন্ত্রণ রেখে ত্বককে ময়শ্চারাইজ রাখে।

বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়
বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়

তবে বাচ্চাদের জন্যে যে নারিকেল তেল ব্যবহার করবেন সেই নারিকেল তেলের গুণবর্তার দিকে অবশ্যই নজর রাখবেন। কোনো ভেজাল দেওয়া নারিকেল তেল শিশুদের ত্বকে ব্যবহার করবেন না।

নজর রাখবেন নারিকেল তেলের রক্ষনাবেক্ষন যেন শীতল আবহাওয়ায় হয়। গরমকালে গরমে গলে যাওয়া নারিকেল তেলের ব্যবহার না করে ফ্রিজে রক্ষনাবেক্ষন করে ঠান্ডা জমানো নারিকেল তেল শিশুর ত্বকে লাগান।

০৬. বাচ্চাদের ঘামাচি রোধ করতে ব্যবহার করুন পাকা পেঁপে :

কম খরচে কম সময়ে ঘামাচি প্রতিরোধে পাকা পেঁপে কেটে পাকা পেঁপের রস শিশুর ঘামাচি গ্রস্থ ত্বকে ব্যবহার করলে শিশুর ঘামাচির (Prickly Heat) সমস্যা দূর হয়।

০৭. নিমপাতা দিয়ে শিশুদের ঘামাচি প্রতিরোধ করুন :

প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদে নিমপাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। শিশুদের ত্বকে ঘামাচি প্রতিরোধে আপনি নিমপাতাকে এক অব্যার্থ ঔষধি হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।

এরজন্য আপনাকে একমুঠো নিমপাতা জোগাড় করে নিয়ে সেই নিমপাতা থেঁতলে নিয়ে নিমপাতার পেস্ট শিশুর ঘামাচি যুক্ত ত্বকে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর শিশুকে স্নান করিয়ে দিতে হবে।

এইভাবে আপনি যদি ০২ দিন অন্তর গ্যাপ মেন্টেন করে নিয়মিত শিশুর ত্বকে নিমপাতার পেস্ট লাগান তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার শিশুর ত্বকের ঘামাচির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

০৮. বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসাবে ট্যালকম পাওডার ব্যবহার করুন :

ট্যালকম পাওডার ঘাম নিয়ন্ত্রণে একটি অতি উপযোগী উপাদান। ট্যালকম পাওডার খুব অল্প সময়ে শরীরের ঘাম শুকোতে সাহায্য করে। তাই আপনার বাচ্চাকে স্নান করানোর পর

আপনার বাচ্চার গলার ভাঁজে বুকে পিঠে ট্যালকম পাওডার লাগাতে পারেন, বাচ্চাদের ত্বকে নিয়মিত ট্যালকম পাওডার লাগালে ঘামাচি হওয়ার সম্ভবনা অনেকটাই কমে যায়।

পরিশিষ্ট

আমরা এতক্ষন বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসাবে কতগুলো টিপস আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করলাম। তার সাথে বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করণীয় বা একজন সামর্থ্যবান বাবা ও মা হিসাবে

বাচ্চাদের ঘামাচি হলে কি করা উচিত, পুরো ব্যাপারটা আলোচনা সাপেক্ষে বর্ণনা করলাম। আশাকরি আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় হিসেবে সঠিক কিছু তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরেছি।

আমাদের আর্টিকেলে উদ্ধৃত বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায় গুলো আপনাদের জন্যে যদি সহায়ক বলে মনে হয় তাহলে অবশ্যই আপনাদের ভালোমন্দ মতামত কমেন্ট করে জানান এবং বেশি বেশি করে আপনার ভাই বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।

5/5 - (1 vote)

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here